11/14/2025 বাংলাদেশ ও মিয়ানমারের মধ্যে রোহিঙ্গা পুনর্বাসনে চুক্তি সম্পাদিত হওয়া সত্বেও এখন পর্যন্ত কোনো দৃশ্যমান অগ্রগতি লক্ষ্যকরা যাচ্ছে নাপ্রধানমন্ত্রী
gazi anwar
৬ April ২০১৮ ১৬:৫৪
বৈঠক শেষে প্রধানমন্ত্রীর প্রেস সচিব ব্রিফিংএ একথা জানান।
বৈঠকে সলিল শেঠি বলেন, তিনি কক্সবাজারে রোহিঙ্গা ক্যাম্পগুলো পরিদর্শন করেছেন, রোহিঙ্গাদের সঙ্গে কথা বলেছেন এবং রোহিঙ্গাদের ওপর নির্যাতনের প্রমাণ উপগ্রহের ছবি ও ভিডিও থেকে পেয়েছেন। তিনি বলেন, রোহিঙ্গা নারীরা এখনও ভীত-সন্ত্রস্ত্র।
তিনি বলেন, মিয়ানমারকে অবশ্যই পূর্ণ নিরাপত্তা ও সুরক্ষিতভাবে রোহাঙ্গাদের নিজ দেশে ফিরিয়ে নিতে হবে। রোহিঙ্গাদের পক্ষে এই ব্যাপারে আরো প্রচারণা ও চাপ থাকা উচিত।
সলিল শেঠি বলেন, আসন্ন বর্ষা মৌসুমে প্রায় দশ লাখ রোহিঙ্গার ব্যবস্থাপনা খুবই চ্যালেঞ্জিং হবে।
বৈঠকে শেখ হাসিনা বলেন, বাংলাদেশ ও মিয়ানমারের মধ্যে রোহিঙ্গা পুনর্বাসনে চুক্তি সম্পাদিত হওয়া সত্বেও এখন পর্যন্ত কোনো দৃশ্যমান অগ্রগতি লক্ষ্যকরা যাচ্ছে না।
তিনি বলেন, মিয়ানমারের কয়েকজন মন্ত্রী বাংলাদেশ সফর করেছেন এবং বাস্তুচ্যুত রোহিঙ্গাদের দূরবস্থা দেখে গেছেন।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, দ্রুত এবং কার্যকরীভাবে রোহিঙ্গাদের চিহ্নিত করতে ইতোমধ্যেই রোহিঙ্গাদের বায়োমেট্রিক রেজিস্ট্রেশন সম্পন্ন হয়েছে। বাংলাদেশ সরকার রোহিঙ্গাদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় অত্যন্ত সচেতন।
রোহিঙ্গাদের ভাসানচরে পুনর্বাসন সম্পর্কে শেখ হাসিনা বলেন, সরকার সেখানে অস্থায়ীভাবে রোহিঙ্গাদের আশ্রয় কেন্দ্র তৈরি করছে।