
আমাদরে অধকিারপত্র ডটকমঃ রংপুর অঞ্চলে চলতি বছরে যে শীত পড়ছেে তা এর আগে কখনও দখেনেি মানুষ। একদনি দশেরে ইতহিাসরে র্সবনম্নি তাপমাত্রা ২.৬ ডগ্রিি দখেছেে নীলফামারীর সয়ৈদপুররে মানুষ। এরপর তাপমাত্রা কছিুটা বাড়লওে সটেি ছয় থকেে আট ডগ্রিি সলেসয়িাসরে মধ্যে উঠানামা করছ।ে আবার র্সূযরে দখো না মলো এবং হমিলে হাওয়া পরবিশেকে করে তুলছে অসহনীয়।
এমন আবহাওয়ায় বড়েছেে রোগরে প্রকোপ। শশিুদরে মধ্যে ছড়াচ্ছে নউিমোনয়িা, ডায়রয়িা। প্রবীণদরে অবস্থায় নাজুক। আর এতওে হারাতে হচ্ছে প্রাণ।
রংপুর মডেকিলে কলজে হাসপাতাল এবং অন্যান্য চকিৎিসালয়রে হসিাব অনুযায়ী এবাররে শীতে শুক্রবার র্পযন্ত রংপুর অঞ্চলরে পাঁচ জলোয় শীতকালীন রোগে ভুগে মারা গছেে অন্তত ২৩ জনরে মৃত্যু হয়ছে।ে এর বাইরে আগুন পোহাতে দয়িে মৃত্যু হয়ছেে ছয় জনরে।
শীত নবিারণে আগুনরে উত্তাপ নয়োর চল আছে এই অঞ্চল।ে কন্তিু অসাবধানতা বা কাছাকাছি যাওয়ার কারণে আগুনে পুড়ছে মানুষ। এদরে মধ্যে নারী ও শশিুদরে সংখ্যাই বশে।ি পরস্থিতিি এতটাই নাজুক য,ে হাসপাতালে পোড়া রোগীদরে চকিৎিসার জন্য যে ব্যবস্থা করা হয়ছে,ে সখোনে ঠাঁই দয়ো যাচ্ছে না রোগীদরে। আর তীব্র শীতরে মধ্যওে পোড়া রোগীদরেকে রাখতে হচ্ছে চার দয়োলরে বাইরে বারান্দায়, তাও আবার মঝেতে।ে
এখন র্পযন্ত যারা মারা গছেনে তারা হলনে, লালমনরিহাটরে সদর উপজলোর শাম্মী আখতার, পাটগ্রাম উপজলোর ফাতমো বগেম, আলো বগেম, রংপুররে কাউনয়িার গোলাপী বগেম, নীলফামারীর রহেনো বগেম এবং ঠাকুরগাঁওয়রে আঁখি আক্তার।
রংপুর মডেক্যিাল কলজে হাসপাতালরে র্বান অ্যান্ড প্লাস্টকি র্সাজারি বভিাগরে বভিাগীয় প্রধান সহকারী অধ্যাপক মারুফুল ইসলাম জানান, ছয় জনরে মৃত্যু ছাড়াও আরো ৫০ জনরে বশেি মানুষ চকিৎিসা নচ্ছি।ে তনিি বলনে, ‘এর আগে আগুন পোহাতে গয়িে এত বশেি মানুষরে দগ্ধ হওয়ার ঘটনা আগে কখনও শুননি।ি’
র্অধশত আহতদরে মধ্যে ১৮ জনরে অবস্থা গুরুতর বলওে জানান এই চকিৎিসক।
রংপুর মডেক্যিাল কলজে হাসপাতালরে র্বান ইউনটিে যারা র্ভতি হয়ছেনে তাদরে বশেরিভাগই নারী, তবে কয়কেজন শশিু ও রয়ছে।ে বছিানায় জায়গা না হওয়ায় বারান্দায় রাখা হয়ছেে অনকে রোগীক।ে
র্কতৃপক্ষ বলছ,ে ওর্য়াডে মোট শয্য সংখ্যা ২৬টি অথচ আক্রান্ত রোগীর সংখ্যা অনকে বশে।ি এ কারণে বাধ্য হয়ে অনকে রোগীকে মঝেতেে রাখতে হচ্ছ।ে
শীতজনতি রোগ নয়িে বশিষে সর্তকতা
হাসপাতালগুলোতে খোঁজ নয়িে জানা গছে,ে প্রতদিনিই শীত জনতি রোগীর সংখ্যা বাড়ছ।ে সবো দতিে হমিশমি খাচ্ছে র্কতৃপক্ষ।
রংপুর বভিাগীয় স্বাস্থ্য র্কমর্কতা মোজাম্মলে হক সাংবাদকিদরে বলনে, কোনো ব্যক্তি যনে চকিৎিসা সবো থকেে বঞ্চতি না হয় সে জন্য প্রয়োজনীয় নর্দিশেনা দয়ো হয়ছে।ে বাড়ি বাড়ি পাড়ায় পাড়ায় গয়িে স্বাস্থ্যর্কমীরা কাজ করছ।ে তবে এতওে কাজ হচ্ছে না। মানুষরে মৃত্যুর খবর আসছে প্রায়ই।
শীতজনতি কারণে বৃহত্তর রংপুরে সবচয়েে বশেি মৃত্যু হয়ছেে কুড়গ্রিাম।ে সখোনে মারা গছেে ১৪ জন।
দড়ে বছররে মীমকে রাজারহাট উপজলো থকেে কুড়গ্রিাম হাসপাতালে নয়িে এসে র্ভতি করয়িছেলিনে বাবা বুলবুল। কন্তিুডায়রয়িায় আক্রান্ত ময়েটেি আধাঘণ্টা পর মারা যায়।
একইভাবে মারা গছেে রাজারহাটরে ২১ দনি বয়সী দুলালী, কুড়গ্রিাম পৌর এলাকার এক দনিরে নবজাতক নয়নমন,ি রাজারজাটরে ৩০ বছর বয়সী বশ্বিদবে রায় ও ৫৫ বছর বয়সী আনোয়ার হোসনে।
লালমনরিহাটরে সভিলি র্সাজন আবুল কাশমে জানান, তাঁর জলোয় শীতজনতি কারণে শশিু ও বৃদ্ধসহ পাঁচ জনরে মৃত্যু হয়ছে।ে
পঞ্চগড়রে তঁেতুলয়িা উপজলোর দবেনগর ইউনয়িনরে চয়োরম্যান জানান, তার ইউনয়িনে মারা গছেে তনি জন। তারা সবাই বভিন্নি রোগে আক্রান্ত হয়ছেলি।
দনিাজপুর, ঠাকুরগাঁও আর নীলফামারীতে মারও মৃত্যুর খবর পাওয়া না গলেওে গাইবান্ধায় এক জনরে মৃত্যু নশ্চিতি করছেে সখোনকার স্বাস্থ্য বভিাগ।
চকিৎিসকরা বলছনে, শীত ও ঠান্ডার যে পরস্থিতিি তাকে সবাইকে সর্তক অবস্থায় থাকতে হব।ে বশিষে নজর দতিে হবে শশিু ও বৃদ্ধদরে প্রত।ি
এই অঞ্চলে শীতজনতি রোগে আক্রান্তদরে প্রয়োজনীয় সবো দয়োর নর্দিশে দয়ো হয়ছেে স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় থকে।ে বষিয়টি নশ্চিতি করছেনে রংপুর বভিাগীয় কমশিনর কাজী হাসান আহমদে।
রংপুর বভিাগীয় কমশিনার কাজী হাসান আহমদে জানান, স্বাস্থ্য সবোয় যনে কোনো রকম গাফলতি না হয় সে জন্য প্রয়োজনীয় নর্দিশেনা দয়ো হয়ছে।ে
এক প্রশ্নরে জবাবে প্রশাসনরে এই র্কমর্কতা জানান, এখন র্পযন্ত বভিাগে চার লাখ ১৪ হাজার শীতবস্ত্র বতিরণ করা হয়ছে। আরো চাহদিা পাঠানো হয়ছে।ে
আপনার মূল্যবান মতামত দিন: