
আওয়ামী লীগের এই সাধারণ সম্পাদককে কাছে পেয়ে সাহায্য চান তারা,সব শুনে মন্ত্রী নিজের গাড়িতে করে তিনজনকে ঢাকা মেডিকেলে নিয়ে যান । মন্ত্রী তার নিজ গাড়ির সামনের আসনে বসে দুই নারীকে পেছনের আসনে বসান। আর মিজানকে প্রটোকলের গাড়িতে করে ঢাকা মেডিকেলের বার্ন ইউনিটে নিয়ে যান।
বিলকিস বেগমের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, তাদের বাড়ি নওগাঁ জেলার মান্দা উপজেলায়। তার মামাকে অ্যাসিড মারতে এসে মা ও মেয়েকে অ্যাসিড মারে সন্ত্রাসীরা। মামা সেদিন ভয়ে ওই বাড়িতেই ছিলেন না। এমনকি মামা যেখানে ছিলেন সেখানেও ভয়াবহ হামলা চালানো হয়।অথচ আজ পর্যন্ত কোনো বিচার পাননি তারা।
আজ মন্ত্রীকে কাছে পেয়ে সব খুলে বলার পর তিনি ঢাকা মেডিকেলে নিয়ে যান। এ সময় উপস্থিত উৎসুক জনতা মন্ত্রীর প্রশংসায় মেতে ওঠেন।
এ সময় কান্না জড়িত কণ্ঠে বিথি জানান, গরিব হওয়ায় আমরা ভালোভাবে চিকিৎসা করতে পারিনি। কোথায় কী ধরনের চিকিৎসা পাওয়া যায় তাও জানি না।
মন্ত্রীর সহকারীর একান্ত সচিব আবুল তাহের মো. মহিদুল হক তাদের সঙ্গেই ছিলেন। তিনজনকেই ডাক্তার দেখানো হয়েছে। ডাক্তার প্রয়োজনবোধ করলে তাদের ভর্তি করা হয়।এ বিষয়ে জানতে চাইলে মন্ত্রী ওবায়দুল কাদের প্রথমে কোনো মন্তব্য করতে রাজি হননি। , রাজনীতি মানেই তো জনগণের সেবা করা। এই সামান্য কাজের কথা উল্লেখ করে কী লাভ, দেশে কত অসহায় এমন বিলকিছ বিথী মিজান আছে আমার কি সবার খবর নিতে পারি তবে মাদার অব হিউম্যানিটি আমাদের মাননীয় প্রধান মন্ত্রী এই অশহায়দের কথা চিন্তা করে পত্যক ইউনিয়নে কমিউনিটি হাসপাতাল নির্মান করে জন জিবনে দুর্ভোগ কমাতে সক্ষম হয়েছে,মন্ত্রী সমাজপতি দের বলেন যার যার অবস্থান থেকে যদি আমরা সবাই এগিয়ে আসি তবে আার বিলকিস, মিজান, বীথিদের অবস্থা বদলে যাবে,
আপনার মূল্যবান মতামত দিন: