-2018-06-20-21-23-15.jpeg)

মেসিকে লক্ষ্য করে এভার বানেগার পাঠিয়ে দেয়া বলটি দারুণ দক্ষতায় নিয়ন্ত্রণে নেন তিনি। এরপর নাইজেরিয়ার বক্সে ঢুকে ডান পায়ের অসাধারণ এক শটে গোল করেন মেসি। ওই গেলের মাধ্যমে জর্জ সাম্পাওলির দলটি চাপমুক্ত হবার পাশাপাশি ১-০ গোলে এগিয়ে যায়। এর আগে গ্রুপ পর্বের প্রথম দুই ম্যাচে গোল করতে ব্যর্থ হয়েছেন মেসি। ডি’গ্রুপের প্রথম ম্যাচে আইসল্যান্ডের সঙ্গে ১-১ গোলে ড্র করা আর্জেন্টিনা দ্বিতীয় ম্যাচে ৩-০ গোলে হেরে যায় ক্রোয়েশিয়ার কাছে।
ওই গোলের মাধ্যমে বিশ্বকাপে মেসির নামের পাশে যুক্ত হয়েছে ৬টি গোল। যার মধ্যে তিনটিই নাইজেরিয়ার বিপক্ষে। যেগুলো তিনি করেছেন চার বছর আগে অনুষ্ঠিত ব্রাজিল বিশ্বকাপে। এবারের আসরের শুরুতে আলোচনার কেন্দ্রবিন্ধুতে থাকা মেসি এখনো পর্যন্ত সর্বোচ্চ গোলদাতার দৌড় থেকে পিছিয়ে রয়েছেন। ৫ গোল দিয়ে গোল্ডেন বুট জয়ীদের তালিকার শির্ষে রয়েছেন ইংল্যান্ড অধিনায়ক হ্যারি কেন। এক গোল কম দিয়ে এই তালিকার পরের স্থানটি যৌথভাবে দখল করে আছেন যথাক্রমে পর্তুগাল সুপার স্টার ক্রিস্টিয়ানো রোনালদো এবং বেলজিয়ামের তারকা ফুটবলার রমেলু লুকাকু।
২০১৪ সালে ব্রাজিল বিশ্বকাপে শততম গোলটি আদায় করেছিলেন মেসির তৎকালীন বার্সেলোনা সতীর্থ নেইমার। এরও চার বছর আগে ২০১০ বিশ্বকাপে শততম গোলটি করেছিলেন মেসিরই আরেক ক্লাব সতীর্থ আন্দ্রেস ইনিয়েস্তা।
আপনার মূল্যবান মতামত দিন: