তরুণীর অভিযোগ, আটকে রেখে শারীরিক ও মানসিক নির্যাতন করা হয়েছে তাঁকে। সংবাদমাধ্যমে দেহের বিভিন্ন জায়গায় আঘাতের দাগও দেখান তিনি। শুধু তাই নয় শুটিং থেকে চলে আসতে চাইলে তাঁর পরিবারের কাছ থেকে ২ লাখ চাকা ক্ষতিপূরণেরও দাবি করে পরিচালক ও অন্যান্যরা। তা না দিলে তাকে ছাড়া হবে না বলেও হুমকি দেওয়া হয়।
এদিকে ঘটনার খবর পেয়েই প্রধানমন্ত্রীর দফতরের সঙ্গে যোগাযোগ করেন পরিবারের লোকজন। তার পরেই সক্রিয় হয়ে ওঠে থাইল্যান্ডে ভারতীয় দূতাবাস। সেখানকার আধিকারিকদের সহায়তায় দেশে ফেরেন ওই তরুণী।শুক্রবার রাতেই বেনিয়াপুকুর থানায় অভিযোগ দায়ের করেন ওই তরুণী। অভিযোগ আনা হয়েছে ট্রাভেল এসেন্সির এক প্রবাসী কর্তা ও ২ মহিলার নামে।