মনজুর হোসেন বলেন, দুটি এক্সপ্রেসওয়ে যখন যুক্ত হবে তখন ঢাকার উত্তর-দক্ষিণে কোনো গাড়িকে আর শহরে থামতে হবে না। ঢাকার ভেতর বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ পয়েন্টে এক্সপ্রেসওয়েতে ওঠানামার জন্য র্যাম্প থাকছে। ফলে যেকোনো জায়গা থেকে এর সুবিধা নেওয়া যাবে।

ঢাকা উড়ালপথের সঙ্গে যুক্ত হবে ঢাকা-আশুলিয়া উড়ালপথ। এতে করে সাভারের ইপিজেড থেকে ঢাকা-চট্টগ্রাম সড়কের কুতুবখালী পর্যন্ত এক রেখায় যুক্ত হবে প্রায় ৪৪ কিলোমিটার উড়াল মহাসড়ক। ওঠানামার পথসহ (র্যাম্প) এই পথের মোট দৈর্ঘ্য হবে প্রায় ৮২ কিলোমিটার।
প্রকল্পের নথি থেকে জানা গেছে, ঢাকা-আশুলিয়া উড়ালপথ প্রকল্পটি সাভার ইপিজেড থেকে আশুলিয়া-বাইপাল-আব্দুল্লাহপুর হয়ে হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর পর্যন্ত নির্মীয়মাণ ঢাকা উড়ালপথ প্রকল্পটির সঙ্গে সংযুক্ত হবে।
সেতু বিভাগের সচিব মো. মনজুর হোসেন বলেন, এই এক্সপ্রেসওয়ের নির্মাণ শেষে যোগাযোগ ব্যবস্থায় আমূল পরিবর্তন আসবে। ঢাকাকে মাথার ওপর দিয়েই পার করা যাবে। যানজটে আটকে থাকতে হবে না। বিশেষ করে পণ্য পরিবহন ও আন্ত জেলা যোগাযোগে ব্যাপক উন্নতি হবে।
আপনার মূল্যবান মতামত দিন: