
গত ৫ জুলাই এক মহিলা সাংবাদিকের সঙ্গে পুলিশ কর্মকর্তার বিবাদের একটি ভিডিও চলতি সপ্তাহে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ভাইরাল হয়। ডেনভারের পুলিশ বিভাগ ভিডিওটি প্রকাশ করে। তাদের বিবাদের সময় অপর এক পুলিশ কর্মকর্তার শরীরে যুক্ত ক্যামেরায় এই ভিডিও ধারণ করা হয়েছিল। খবর এএফপি’র।
ওইদিন ডেনভারের রাস্তার ফুটপাত থেকে পুলিশ আফ্রিকান-আমেরিকান নগ্ন এক ব্যক্তিকে গ্রেফতার করছিল। এ সময় কলোরাডো ইন্ডিপেনডেন্ট পত্রিকার সম্পাদক সুসান গ্রিনি পুলিশকে প্রাইভেসি ল’ ভঙ্গ না করার দাবি জানিয়ে তার মোবাইল ক্যামেরায় এই গ্রেফতারের ঘটনার ছবি তুলতে গেলে ওই পুলিশ কর্মকর্তা তাকে বাধা দেন।
সুসান গ্রিনি তার আইনগত অধিকারের দাবি তুলে পুলিশকে বোঝানোর এবং ছবি তোলার চেষ্টা করেন। পুলিশের ওই সদস্য তাকে ছবি তোলায় বাধা দিয়ে হাতকড়া পড়ান। এ সময় পুলিশ কর্মকর্তা সাংবাদিক সুসান গ্রিনিকে বলেন, ‘টু এ্যাক্ট লাইক এ লেডি’। কিছু সময় পরে পুলিশ গ্রিনিকে ছেড়ে দেয়।
ডেনভার পুলিশ বিভাগ জানায়, এ ব্যাপারে প্রাথমিক তদন্ত করা হচ্ছে এবং পুলিশ সদস্যদের জন্য বাক-স্বাধীনতা এবং সংবাদ মাধ্যমের স্বাধীনতা বিষয়ে আমেরিকার ফাস্ট অ্যামেন্ডমেন্ট আইন নিয়ে প্রশিক্ষণের ব্যবস্থা করা হয়েছে
আপনার মূল্যবান মতামত দিন: