
অধিকারপত্র ডেস্ক রিপোর্ট
ঢাকা, ২৭ সেপ্টেম্বর ২০২৫ —
রাশিয়ার প্রতিক্রিয়া ও হুমকির প্রেক্ষাপটে ন্যাটো উত্তর সাগরে তার সামরিক উপস্থিতি ও শক্তি প্রদর্শন করে যাচ্ছে। আন্তর্জাতিক সংবাদ সংস্থা এএফপি–র প্রতিবেদন অনুযায়ী, উত্তর সাগরে নেপচুন স্ট্রাইক ২৫-৩ মহড়ার অংশ হিসেবে ন্যাটো সদস্য দেশগুলি মিলিতভাবে আকাশ ও সমুদ্র পথে শক্তি প্রয়োগ ও সমন্বয় পরীক্ষায় লিপ্ত হয়েছে।
এই মহড়ায় অংশ নিয়েছে একটি বিমানবাহী রণতরী, ২০টি যুদ্ধজাহাজ এবং প্রায় ১৩টি দেশের মিলে ~১০ হাজার সামরিক সদস্য। এফ-১৮ ও এফ-৩৫ যুদ্ধবিমানের পাশাপাশি সমর্থন বজায় রাখছে ফরাসি ও ডেনিশ যুদ্ধজাহাজ।
জার্মান প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয় জানিয়েছে যে, মহড়ার এক দিন আগে রাশিয়ান গোয়েন্দা বিমান জার্মান ফ্রিগেট জাহাজ “হামবুর্গ”–এর ওপর দিয়ে কয়েকবার চক্কর দিয়েছিল, যা উত্তেজনাকে আরও বাড়িয়ে তুলেছে।
নাটোর হিসেবে এই মহড়া মূলত “সমন্বয় পরীক্ষা, অংশীদার দেশগুলোর সক্ষমতা প্রদর্শন, এবং প্রতিক্রিয়াশীল প্রস্তুতি” বজায় রাখার উদ্দেশ্যে আয়োজন করা হয়েছে।
ডেনমার্কের প্রধানমন্ত্রী মেটে ফ্রেডেরিকসেন সতর্ক করে বলেছেন, “এই ধরনের হাইব্রিড কৌশল আরও বাড়তে পারে” যা সামরিক বর্ধিত সংঘাতের সম্ভাবনা তুলে ধরে।
মার্কিন অ্যাডমিরাল পল ল্যানজিলোটা বলেন, “আমরা আমাদের মিত্রদের সাথে একসাথে কাজ করছি এবং প্রতিপক্ষকে বোঝাতে চাই যে, আমরা প্রস্তুত” এমন ভূমিকা নিয়ে ন্যাটোর বাহিনী সামরিক প্রদর্শন চালিয়ে যাচ্ছে।
রাশিয়ার হুমকি ও উত্তেজনায় উত্তরণ
রাশিয়ার সামরিক অভিযান ও ভূ-রাজনৈতিক চাপ বৃদ্ধির মুখে, ন্যাটো এই মহড়ার মাধ্যমে একটি সংকেত পাঠাতে চায় যে তারা সাংগঠনিক ভাবে প্রস্তুত।
অংশীদার দেশগুলোর সমন্বয় ও সক্ষমতা ১৩টি দেশ মিলিতভাবে এ ধরনের বৃহৎ মহড়া আয়োজন করা তাদের সমন্বয় ও অভিন্ন কৌশলগত সক্ষমতার ইঙ্গিত বহন করে।
আঞ্চলিক ও গ্লোবাল প্রভাব
উত্তর সাগরের এই সামরিক উপস্থিতি আঞ্চলিক নিরাপত্তা নিয়ন্ত্রনে উত্তেজনা বাড়াতে পারে বিশেষ করে রাশিয়া ও ন্যাটো সম্পর্কে দায়সৃষ্ট সম্পর্কগুলোর ক্ষেত্রে।
পরবর্তী পরিমাপ ও প্রত্যাশা
ভবিষ্যতে রাশিয়া কী পদক্ষেপ নেবে — প্রতিক্রিয়া বা উত্তেজনাবৃদ্ধির সম্ভাবনা আছে কি?
ন্যাটো ও অংশী দেশগুলোর এই মহড়া থেকে অর্জিত শিক্ষণ ও প্রস্তুতির প্রভাব
আন্তর্জাতিক কূটনৈতিক প্রচেষ্টা, শান্তিচুক্তি প্রচার ও
আপনার মূল্যবান মতামত দিন: