
অধিকারপত্র ডটকম ডেস্ক
জাতীয় নির্বাচন কমিশন (ইসি) পর্যবেক্ষক সংস্থার একটি ভবিষ্যৎ কার্যক্রম পরিচালনায় গিয়ে দেখা দিয়েছে যে, সংস্থার যে ঠিকানা দেওয়া হয়েছে সেখানে আছে জঙ্গল, দোকান, এমনকি বাড়ি! এটি raises একাধিক প্রশ্ন — আদৌ সেখানে অফিস কার্যক্রম বাস্তবায়ন হতে পারে কি? এবং এই তথ্যের ভিত্তিতে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ কতটা দায়িত্বশীল?
পর্যবেক্ষক সংস্থার দাবি: তারা বলছেন, তারা সেখানে অফিস চালাবে, জনগণের সাথে থাকবে।
বাস্তবতা: স্থানীয়দের মতে, ঠিকানায় রয়েছে ঘন জঙ্গল, দোকান ও আবাসিক বাড়ি — অফিসের অবস্থা নির্দেশ করে না যে সেখানে কোনো কার্যক্রম নিয়মিত ও বৈধভাবে হচ্ছে।
ঠিকানা যাচাই করার গুরুত্বপূর্ণ দিক
যদি একটি সরকারি বা আধা-সরকারি সংস্থা এমন একটি অপ্রচলিত ঠিকানায় নাম দিয়ে থাকেন, তাহলে তা জনসাধারণের আস্থা হ্রাস করতে পারে।
নির্দিষ্ট পরিদর্শন: সংশ্লিষ্ট প্রশাসন ও ইসিকে সরেজমিনে গিয়ে সেই ঠিকানার বাস্তব অবস্থা যাচাই করতে হবে।
সরকারি রেকর্ড প্রকাশ: ঠিকানাটি কোথায় কেন পাওয়া গেছে, সংগঠক ও রেজিস্ট্রেশন কাগজপত্র প্রকাশ করা উচিত। সাধারন মানুষকে জানাতে হবে এই ধরণের অসঙ্গতির বিষয়ে ও প্রতিবাদ করতে হবে। একটি পর্যবেক্ষক সংস্থা যদি এমন একটি ঠিকানায় নাম দিয়ে থাকে যেখানে অফিসের জন্য উপযুক্ত অবকাঠামোই নেই, তাহলে সেটি শুধু প্রশাসনিক দুর্নীতি বা অনিয়মেরই ইঙ্গিত হতে পারে না। এটি জনগণের প্রতি দায়িত্বহীনতার প্রতিফলনও।
আপনার মূল্যবান মতামত দিন: