ঢাকা | রবিবার, ১১ মে ২০২৫, ২৮ বৈশাখ ১৪৩২
বিএনপি সসন্ত্রাসী সংগঠন

রাজনীতিতে নিশিদ্ধ ঘোষণা করা সময়ের দাবী শেখ পরশ

odhikar patra | প্রকাশিত: ১৪ ডিসেম্বর ২০২৩ ২১:০৬

odhikar patra
প্রকাশিত: ১৪ ডিসেম্বর ২০২৩ ২১:০৬

ঢাকা ১৪ /১২/ ২০২৩ : স্বাধীন বাংলাদেশের সম্ভাবনা ও নতুন রাষ্ট্রকে মেধাশূন্য করার ষড়যন্ত্র বাস্তবায়নে পাকিস্তানি হানাদার বাহিনী বাংলাদেশের মেধাবী মানুষদের চোখ বেঁধে নিয়ে গিয়ে পৈশাচিকভাবে হত্যাযজ্ঞ চালায়। বাঙালি জাতি যাতে একটি স্বাধীন সার্বভৌম রাষ্ট্র হিসেবে বিশ্ব দরবারে মাথা উঁচু করে দাঁড়াতে না পারে সেই ষড়যন্ত্রের ধারাবাহিকতায় বাঙালির শ্রেষ্ঠ এইসব সন্তানদের তালিকা করে হত্যা করা হয়।

১৪ ডিসেম্বর শহীদদের স্মরণে প্রতিবছরের ন্যায় এবারো বাংলাদেশ আওয়ামী যুবলীগ চেয়ারম্যান শেখ ফজলে শামস্ পরশ ও সাধারণ সম্পাদক আলহাজ্ব মোঃ মাইনুল হোসেন খান নিখিলের নেতৃত্বে যথাযথ মর্যাদায় ও ভাবগাম্ভীর্যের সাথে সকাল ৭টায় মিরপুর শহীদ বুদ্ধিজীবী স্মৃতিসৌধে এবং সকাল সাড়ে সাতটায় ধানমণ্ডি ৩২ নম্বরে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের প্রতিকৃতিতে ও সকাল ৮:৩০ মিনিটে রায়ের বাজার বধ্যভূমিতে শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধার্ঘ্য অর্পণ করা হয়।

এ সময় সাংবাদিক দের সাথে আলাপ কালে যুবলীগ চেয়ারম্যান অধ্যাপক শেখ ফজলে শামস পরশ বলেন, বিএনপি সসন্ত্রাসী সংগঠন হিসেবে কানাডা সহ বিভিন্ন আনতর্জাতি আদালত কর্তৃক সৃকৃতি পেয়েছে এবং দেশে আগুন সন্ত্রাাসের মাধ্যমে জন সাধারণের জানমালের ক্ষয়ক্ষতি সাধন করে সয্যের শেষ মত্রায় পৌঁছে গেছে এ সংগঠনটি নিশিদ্ধ ঘোষণা করা সময়ের দাবী, অচিরেই এ দলকে নিশিদ্ধ ঘোষনা করে দোষীদের বিচারের দাবি জানান। 

১৪ ডিসেম্বর শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস। এই দিনটি বাঙালি জাতির জীবনে একটি বেদনাময় দিন। ১৯৭১ সালে মহান স্বাধীনতা যুদ্ধের শেষ সময়ে পাকিস্তানি হানাদার বাহিনী দেশের বিভিন্ন স্থানে আত্মসমর্পণ শুরু করে এবং পাকিস্তানিরা যখন তাদের অনিবার্য পরাজয় উপলব্ধি করে তখন পাকিস্তানি সেনাবাহিনী ও তাদের দোসর রাজাকার, আল-বদর, আল-শামস্ বাহিনীর প্রত্যক্ষ সহযোগিতায় বাংলাদেশের শ্রেষ্ঠ সন্তান বিভিন্ন শ্রেণির পেশার মেধাবী মানুষদের ধরে নিয়ে গিয়ে নির্মমভাবে হত্যা করে।

এসময় উপস্থিত ছিলেন যুবলীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য মোঃ হাবিবুর রহমান পবন, মোঃ মোয়াজ্জেম হেসেন, ইঞ্জিনিয়ার মৃনাল কান্তি জোদ্দার, তাজউদ্দিন আহমেদ, যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক বিশ্বাস মুতিউর রহমান বাদশা, সাংগঠনিক সম্পাদক কাজী মোঃ মাজহারুল ইসলাম, ডাঃ হেলাল উদ্দিন, মোঃ সাইফুর রহমান সোহাগ, মোঃ জহির উদ্দিন খসরু, আবু মুনির মোঃ শহিদুল হক চৌধুরী রাসেল, ঢাকা মহানগর যুবলীগ উত্তরের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি জাকির হোসেন বাবুল, ঢাকা মহানগর যুবলীগ দক্ষিণের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি মাইন উদ্দিন রানা, দক্ষিণের ভারপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদক এইচ এম রেজাউল করিম রেজা, যুবলীগের কেন্দ্রীয় প্রচার সম্পাদক জয়দেব নন্দী, দপ্তর সম্পাদক মোঃ মোস্তাফিজুর রহমান মাসুদ, মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক সম্পাদক মোঃ আব্দুল মুকিত চৌধুরী, উপ-দপ্তর সম্পাদক মোঃ দেলোয়ার হোসেন শাহজাদা, উপ-তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি বিষয়ক সম্পাদক এন আই আহমেদ সৈকত, উপ-স্বাস্থ্য ও জনসংখ্যা বিষয়ক সম্পাদক ডা. মাহফুজার রহমান উজ্জ্বল, উপ-ক্রীড়া বিষয়ক সম্পাদক মোঃ আবদুর রহমানসহ কেন্দ্রীয়, মহানগর ও বিভিন্ন ওয়ার্ড যুবলীগের নেতৃবৃন্দ।



আপনার মূল্যবান মতামত দিন: